আওলাদ আলী (বালাগন্জ সংবাদাতা) ঃ একটি সেতুর কারনে ওসমানীনগরে সাত গ্রামের কয়েক সহস্রাধিক মানুষের ভোগান্তি চরমে। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে বারবার ধরনা দিয়েও কোন সুফল না পেয়ে মারাত্মক ঝুকি নিয়ে নিজেদের উদ্যোগে তৈরী বাশেঁর সাকো দিয়েই চলাচল করছেন কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ এলাকার জনসাধারন । সাদীখালের উপর ব্রিজ না থাকায় পশ্চিম পৈলনপুর ইউপির মোবারকপুর-খাড়–কোনা এলাকাবাসী সড়ক যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন । । সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্য এ অঞ্চলে গিয়ে উক্ত সেতু নির্মানের প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি আর তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের আওতায় আসতে পারছেননা এমন অভিযোগ এলাকার সচেতন মহলের।
জানাযায়, থানার পশ্চিম পৈলনপুর ও সাদীপুর ইউপির মধ্যবর্তী মোবারকপুর, খাড়–কোনা, মোস্তফাপুর, মশাখলা, সাদীপুর, মশাদিয়া, সৈয়দপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া সাদীখালের উপর একটি সেতুর কারনে উক্ত গ্রামগুলোর সহস্রধিক মানুষ বাঁশের সাকো দিয়ে মারাত্মক ঝুকি নিয়ে চলাচল করছেন।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, মোবারকপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাদীপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মোবারকপুর, খাড়–কোনা, মোস্তফাপুর, মশাখলা, সাদীপুর, মশাদিয়া, সৈয়দপুর গ্রামের অসংখ্য কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রী গ্রাম বাসীর উদ্যোগে তৈরী বাঁশের সাঁকো দিয়েই যাওয়া আসা করছে। বর্ষা কালে উক্ত খালের পানি উত্তাল হওয়ায় সাঁকোর বদলে নৌকা দিয়ে যাতায়াত করতে হয় ছাত্র-ছাত্রীসহ এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারনের। এলাকার অনেকেই জানান, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্যগন ইতিমধ্যে এই জনপদের শিক্ষার্থীসহ সাধারন মানুষের দোর্ভোগের চিত্র দেখেছেন এবং কিছু দিনের মধ্যে সেতু নির্মানের প্রতিশ্র"তি দিয়েছেন। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রায় ৬মাস পূর্বে বর্তমান বর্তমান সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী মোবারকপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন উদ্ভোধন করতে গেলে এলাকাবাসী সাদীখালের উপর সেতু নির্মানের দাবী জানান। এসময় সংসদ সদস্য শীগ্রই সেতু নির্মানের কাজ শুরু করার প্রতিশ্র"তি দেন। এর পর দুবার বেশ ক'জন লোক এসে মাপযোগ নিলেও কোন সুফলের লক্ষন দেখছেন না এলাকার জনসাধারন।
আমরা হেমন্তে বাঁশের সাাঁকো দিয়ে স্কুলে আসি আর বর্ষায় আসি নৌকায়। এভাবে চলাচল করতে আমাদের খুব কষ্ট হয়। আমাদের এ দোর্ভোগ দেখার কি কেউ নেই! এমন বক্তব্য মোবারকপুর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর ছাত্র সুমন আহমদের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাাদীপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্র বলেন, এটা সাঁকো নয় মরন ফাঁদ। এ ফাঁদে পড়ে যে কোন সময় যে কারো প্রান যেতে পারে। আমাদের এলাকার সবচাইতে দূর্বলতা হচ্ছে এই সেতু। আর তাই আমাদের এ দুর্বলতাকে পুঁজি করে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন চেয়াম্যানসহ জনপ্রতিনিধিগন লুটে নেন অবহেলিত এ জনপদের সাধারন মানুষের ভোট। সেতু নির্মানের কথা বলে ভোট নিলেও পরবর্তীতে ক্ষমতা পেয়ে ভুলে যান এ অঞ্চলের মানুষের কথা।
মোবারকপুর গ্রামের সত্তর বছরের বৃদ্ধ ওসমান গনি বলেন, ওউ একটা পুলর লাগি বহুত দিন ধরি বাড়িত থাকি বার হইতাম পাররাম না। অত লাম্বা বাসর হাকম(সাঁকো) পারানির বয়স আমার নাই। এমপি সাবে হিদিন কইছইন পাকা করি পুল বানাইয়া দিবা। মরবার আগে যদি দিলাইন তে আরকবার সাদীখাল পার হইমু অউ আশায় বইরইছি।
এ ব্যাপারে পশ্চিম পৈলনপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এখলাছুর রহমান বলেন, সাদীখালের উপর একটি ব্রিজের কারনে আমাদের ইউনিয়নের ৭ গ্রামের মানুষ এখনো অবহেলিত রয়েছেন। তাই এ ব্যাপাওে আমি বর্তমান সংসদ সদস্যর সু দৃষ্টি কামনা করছি।
(2)জানাযায়, থানার পশ্চিম পৈলনপুর ও সাদীপুর ইউপির মধ্যবর্তী মোবারকপুর, খাড়–কোনা, মোস্তফাপুর, মশাখলা, সাদীপুর, মশাদিয়া, সৈয়দপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া সাদীখালের উপর একটি সেতুর কারনে উক্ত গ্রামগুলোর সহস্রধিক মানুষ বাঁশের সাকো দিয়ে মারাত্মক ঝুকি নিয়ে চলাচল করছেন।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, মোবারকপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাদীপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মোবারকপুর, খাড়–কোনা, মোস্তফাপুর, মশাখলা, সাদীপুর, মশাদিয়া, সৈয়দপুর গ্রামের অসংখ্য কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রী গ্রাম বাসীর উদ্যোগে তৈরী বাঁশের সাঁকো দিয়েই যাওয়া আসা করছে। বর্ষা কালে উক্ত খালের পানি উত্তাল হওয়ায় সাঁকোর বদলে নৌকা দিয়ে যাতায়াত করতে হয় ছাত্র-ছাত্রীসহ এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারনের। এলাকার অনেকেই জানান, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্যগন ইতিমধ্যে এই জনপদের শিক্ষার্থীসহ সাধারন মানুষের দোর্ভোগের চিত্র দেখেছেন এবং কিছু দিনের মধ্যে সেতু নির্মানের প্রতিশ্র"তি দিয়েছেন। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রায় ৬মাস পূর্বে বর্তমান বর্তমান সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী মোবারকপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন উদ্ভোধন করতে গেলে এলাকাবাসী সাদীখালের উপর সেতু নির্মানের দাবী জানান। এসময় সংসদ সদস্য শীগ্রই সেতু নির্মানের কাজ শুরু করার প্রতিশ্র"তি দেন। এর পর দুবার বেশ ক'জন লোক এসে মাপযোগ নিলেও কোন সুফলের লক্ষন দেখছেন না এলাকার জনসাধারন।
আমরা হেমন্তে বাঁশের সাাঁকো দিয়ে স্কুলে আসি আর বর্ষায় আসি নৌকায়। এভাবে চলাচল করতে আমাদের খুব কষ্ট হয়। আমাদের এ দোর্ভোগ দেখার কি কেউ নেই! এমন বক্তব্য মোবারকপুর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর ছাত্র সুমন আহমদের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাাদীপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্র বলেন, এটা সাঁকো নয় মরন ফাঁদ। এ ফাঁদে পড়ে যে কোন সময় যে কারো প্রান যেতে পারে। আমাদের এলাকার সবচাইতে দূর্বলতা হচ্ছে এই সেতু। আর তাই আমাদের এ দুর্বলতাকে পুঁজি করে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন চেয়াম্যানসহ জনপ্রতিনিধিগন লুটে নেন অবহেলিত এ জনপদের সাধারন মানুষের ভোট। সেতু নির্মানের কথা বলে ভোট নিলেও পরবর্তীতে ক্ষমতা পেয়ে ভুলে যান এ অঞ্চলের মানুষের কথা।
মোবারকপুর গ্রামের সত্তর বছরের বৃদ্ধ ওসমান গনি বলেন, ওউ একটা পুলর লাগি বহুত দিন ধরি বাড়িত থাকি বার হইতাম পাররাম না। অত লাম্বা বাসর হাকম(সাঁকো) পারানির বয়স আমার নাই। এমপি সাবে হিদিন কইছইন পাকা করি পুল বানাইয়া দিবা। মরবার আগে যদি দিলাইন তে আরকবার সাদীখাল পার হইমু অউ আশায় বইরইছি।
এ ব্যাপারে পশ্চিম পৈলনপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এখলাছুর রহমান বলেন, সাদীখালের উপর একটি ব্রিজের কারনে আমাদের ইউনিয়নের ৭ গ্রামের মানুষ এখনো অবহেলিত রয়েছেন। তাই এ ব্যাপাওে আমি বর্তমান সংসদ সদস্যর সু দৃষ্টি কামনা করছি।
Things you can do from here:
- Subscribe to Sylhet News | সুরমা টাইমস using Google Reader
- Get started using Google Reader to easily keep up with all your favorite sites
No comments:
Post a Comment