আমাদের সিলেট ডটকম:
সুনামগঞ্জের বৃটেন প্রবাসী বিএনপি নেতা মুজিবুর রহমান মুজিবকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে এবং তার গাড়ি চালক সোহেলকে ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জে ফিরেছে পুলিশ।
এর আগে উদ্ধার হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টার মাথায় আবারো নিখোঁজ হয়ে যাওয়া মুজিবের গাড়ী চালক সোহেলকে রাজধানীর গুলশান থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। আর বিএনপি নেতা মুজিব গত সোমবার থেকে রাজধানীর একটি বেসরকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মুজিব ও সোহেল সুনামগঞ্জ ফিরলেও তাদের সাড়ে ৩ মাস নিখোঁজ থাকার বিষয়ে মুজিবের স্বজন বা পুলিশ কেউই মুখ খুলছেন না।
তবে, একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, গত রাত সাড়ে ১১টায় সুনামগঞ্জে পৌছেছেন মুজিব ও চালক সোহেল। আজ তাদের আদালতে তোলা হেব।
গতকাল বুধবার দুপুরে ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসকরা মুজিবকে ছাড়পত্র দিলে সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেমায়েতুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ারা হয়। সঙ্গে মুজিবের গাড়ি চালক রেজাউল করিম সোহেলকেও উদ্ধার করে নিয়ে আসছে।
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মুজিব ও তার গাড়ী চালক সোহেলকে বুধবার রাতেই সুনামগঞ্জ পৌছেছেন । তবে গাড়ি চালক সোহেলকে কোথায় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত বলতে চাননি পুলিশ সুপার। পুলিশ সুপার আরো জানান, মুজিব ও তার গাড়ি চালক সুনামগঞ্জ পৌছলে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যাবে নিখোঁজের রহস্য।
নিখোঁজের সাড়ে ৩ মাস পর সোমবার সকালে টঙ্গী এলাকায় কে বা কারা বোরকা পরিয়ে মুজিব ও তার গাড়ি চাল সোহেলকে ছেড়ে যায়। পরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মুজিব নিজেই তার শ্যালক ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেনের গুলশানের বাসায় গিয়ে ওঠেন।
শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় তাকে সোমবার রাত রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে মুজিবের স্বজনরা জানান, গাড়িচালক সোহেলকে এক হাজার টাকা দিয়ে সুনামগঞ্জে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এর পর বুধবার পর্যন্ত সোহেল সুনামগঞ্জ ফেরেনি। সে দু’দিন কোথায় ছিল কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।
মুজিব উদ্ধারের খবর পেয়ে সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেমায়েতুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সোমবার রাতেই ঢাকায় রওয়ানা হয়।
প্রসঙ্গতঃ যুক্তরাজ্য বিএনপির উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য প্রবাসী মুজিবুর রহমান ও তার গাড়িচালক রেজাউল করিম সোহেল ৪ মে সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট ফেরার পথে নিখোঁজ হন। এ ব্যাপারে গত ৬ মে মুজিবের ভাগনি জামাতা অধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
অন্যদিকে, গত সোমবার মুজিব ও তার গাড়ি চালকের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে প্রকৃত ঘটনা জানার জন্য অপেক্ষায় আছেন পুরো দেশবাসী। তবে বাসায় ফেরা ও পরে হাসপাতালে ভর্তি বিষয়ে মুজিবের স্বজনরা একেক সময় একেক বক্তব্য দিচ্ছেন। মুজিবকে পেলেও তার গাড়ি চালককে নিয়ে ছিল ধুম্রজাল তবে গতকাল পুনরায় তার সন্ধান পাওয়ার পর সুনামগঞ্জে নিয়ে আসছে তাদের। ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটন হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তরা।
রাত সাড়ে ১২টায় এসপি হারুন অর রশিদ জানান, মুজিব ও সোহেলকে নিয়ে পুলিশের বিশেষ টিম রাত সাড়ে ১১টায় সুমাগঞ্জে পৌছেছে। আজ তাদের আদালতে হাজির করা হবে।
গতকাল বুধবার দুপুরে ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসকরা মুজিবকে ছাড়পত্র দিলে সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোয়েতুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ারা হয়। সঙ্গে মুজিবের গাড়ি চালক রেজাউল করিম সোহেলকেও উদ্বার করে নিয়ে আসছে।
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান মুজিব ও তার গাড়ী চালক সোহেলকে বুধবার রাতেই সুনামগঞ্জ পৌছবে । তবে গাড়ি চালক সোহেলকে কোথায় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত বলতে চাননি পুলিশ সুপার। পুলিশ সুপার আরো জানান, মুজিব ও তার গাড়ি চালক সুনামগঞ্জ পৌছলে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যাবে নিখোঁজের রহস্য।
নিখোঁজের সাড়ে ৩ মাস পর সোমবার সকালে টঙ্গী এলাকায় কে বা কারা বোরকা পরিয়ে মুজিব ও তার গাড়ি চাল সোহেলকে ছেড়ে যায়। পরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মুজিব নিজেই তার শ্যালক ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেনের গুলশানের বাসায় গিয়ে ওঠেন।
শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় তাকে সোমবার রাত রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এসময় বিভিন্নসংবাদ মাধ্যমকে মুজিবের স্বজনরা জানান, গাড়িচালক সোহেলকে এক হাজার টাকা দিয়ে সুনামগঞ্জে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর পর বুধবার পর্যন্ত সোহেল সুনামগঞ্জ ফিরেনি। সে দু’দিন কোথায় ছিল কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।
No comments:
Post a Comment