সিলেট এম.সি কলেজ এর অধ্যৰ প্রফেসর ধীরেশ চন্দ্র সরকার বলেছেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অধিকারহারা শোষিত-বঞ্চিত বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। নির্বিচারে শুর্ব হয় গণহত্যা। স্বাধীনতাকামী বাঙালি প্রবল মনোবল নিয়ে গড়ে তোলে প্রতিরোধ। দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ত্রিশ লৰ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জীত লাল সবুজের বিজয়। এই স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্টকে ঠিকে রাখা বর্তমান তর্বন প্রজন্মের নৈতিক দায়িত্ব।
এম.সি. কলেজের শিৰক-শিৰিকা-কর্মচারীবৃন্দের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন উপলৰে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।
গত বুধবার স্বাধীনতা দিবস উপলৰে এম.সি কলেজ প্রাঙ্গনে বিশ্বরেকর্ড গড়ার লক্ষ্যে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা অনুষ্ঠানে কণ্ঠ মেলায় এম.সি কলেজের শত শত শিৰার্থীরা। বুধবার সকাল ১১টায় সারা দেশের কোটি মানুষের কন্ঠের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে শত শিৰার্থীরা গেয়ে উঠেন ‘আমার সোনার বাংলা আমি তেৰায় ভালবাসি।
জাতীয় সংগীত গাওয়ার পর স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে এম. সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আব্দুল কুদ্দুছ এর সভাপতিত্বে ও ফৌজিয়া আজিজ এবং মো. মাহবুবুল আলমের যৌথ পরিচানায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এম.সি কলেজের উপাধ্যৰ প্রফেসর মুহ: হায়াতুল ইসলাম আকঞ্জি। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রসায়নবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর মো. কবির আহমদ, উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর মো. নেছাওর মিয়া, সহযোগী অধ্যৰ মো.আজাদ আতিকুর রহমান, পান্না রানী রায়, মো. তৌফিক এজদানী চৌধুরী, মো.হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মো. সালেহ আহমদ, মো. শফিক নেওয়াজ তালুকদার, সুনীল ইন্দু অধিকারী, আব্দুল আনাম মো. রিয়াজ, মোহাম্মদ আবদুল খালেক, গনেশ চন্দ্র রায় চৌধুরী, মো. আনোয়ার হোসেন চৌধুরী প্রমুখ। সভার শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন এ.এইচ.এম ফজলে রাব্বী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করে এম.সি কলেজের মোহনা সাংস্কৃতিক সংগঠন।
এম.সি. কলেজে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন
Thursday, March 27, 2014
Labels:
# আমাদের সিলেট
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment