মানবজমিন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমুদ্রে তালপট্টি দ্বীপের কোন অস্তিত্বই নেই। এ নিয়ে কথা বলে সরকারের অর্জনকে খাটো করার চেষ্টা হচ্ছে। বিএনপি’র এক নেতা বলেছেন, আমরা তালপট্টি পাইনি। তাকে উচিত বঙ্গোপসাগরে পাঠিয়ে দেয়া। তালপট্টি কোথায় আছে খুঁজে বের করুক। বৃহস্পতিবার সকালে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন যদি জয়ী না হতাম তাহলে ভারতের কাছ থেকে সমুদ্রসীমা আনতে পারতাম কিনা সন্দেহ। কারণ অতীতে কোন সরকার এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি।
ভারত ও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে সমুদ্র বিজয়কে সরকারের বিরাট সাফল্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই বিজয়ের ফলে অর্জিত সম্পদ যথাযথ কাজে লাগানো হবে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার, মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী ও মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে পুরুষের পাশাপাশি নারীকেও সমান অবদান রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে এলে আমরা সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হতে পারবো। আমরা চাই, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে আসুক। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারীদের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। সেজন্য দেশের প্রতিটি নারীকে সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। শিক্ষিত হতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে উল্লেখ করে তিনি নারীদের আরও উদ্যমী হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী ও শিশুর উন্নয়নের মাধ্যমেই দেশের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করা সম্ভব। তাই আমরা নারী ও শিশুর উন্নয়নে সর্বাত্মক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। শহরের পাশাপাশি গ্রামের নারীদের উন্নয়নেও কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালের সরকারের সময় থেকেই নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এর বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সকল মন্ত্রণালয়ে নারী উন্নয়ন সংক্রান্ত ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। ৪০টি মন্ত্রণালয়ের জন্য জেন্ডার বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। নারীর উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১০, এসিড নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১০, মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। ইভটিজিং বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়াসহ মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ সবেতন ৬ মাসে উন্নীত করা হয়েছে। ন্যাশনাল আইডি ও পাসপোর্টে পিতার পাশাপাশি মায়ের নাম সংযুক্ত করা হয়েছে।
ভারত ও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে সমুদ্র বিজয়কে সরকারের বিরাট সাফল্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই বিজয়ের ফলে অর্জিত সম্পদ যথাযথ কাজে লাগানো হবে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার, মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী ও মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে পুরুষের পাশাপাশি নারীকেও সমান অবদান রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে এলে আমরা সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হতে পারবো। আমরা চাই, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে আসুক। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারীদের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। সেজন্য দেশের প্রতিটি নারীকে সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। শিক্ষিত হতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে উল্লেখ করে তিনি নারীদের আরও উদ্যমী হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী ও শিশুর উন্নয়নের মাধ্যমেই দেশের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করা সম্ভব। তাই আমরা নারী ও শিশুর উন্নয়নে সর্বাত্মক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। শহরের পাশাপাশি গ্রামের নারীদের উন্নয়নেও কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালের সরকারের সময় থেকেই নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এর বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সকল মন্ত্রণালয়ে নারী উন্নয়ন সংক্রান্ত ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। ৪০টি মন্ত্রণালয়ের জন্য জেন্ডার বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। নারীর উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১০, এসিড নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১০, মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। ইভটিজিং বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়াসহ মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ সবেতন ৬ মাসে উন্নীত করা হয়েছে। ন্যাশনাল আইডি ও পাসপোর্টে পিতার পাশাপাশি মায়ের নাম সংযুক্ত করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment