উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি

নিউইয়র্ক থেকে এনা: বিএনপির ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলৰে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি কেক কাটা এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জ্যাকসন হাইটসের ফুডকোর্ট রেস্টুরেন্টে গত ১ সেপ্টেম্বর (নিউইয়র্ক সময়) রাত ১২টা ১ মিনিটে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সেৱাগানে সেৱাগানে মুখরিত করে তোলে। তাদের সেৱাগানের ভাষা ছিলো স্বৈরচারি শেখ হাসিনাকে অবশ্যই বিদায় নিতে হবে। এই সরকার হচ্ছে অবৈধ সরকার। এই সরকারের ৰমতায় থাকার কোন অধিকার নেই। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শপথ হচ্ছে শেখ হাসিনার পতন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সেই সাথে তারা বিএনপি নেতৃবৃন্দের উপর হামলা এবং নির্যাতন বন্ধের দাবি জানান।

উৎসবমুখর পরিবেশে কেট কাটার অনুষ্ঠানের তত্ত্বাধানে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিলৱুর রহমান জিলৱু। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপসি’ত ছিলেন বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি আলহাজ্ব সোলায়মান ভুইয়া, মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন, মাহমুদুর চৌধুরী, বিএনপি নেতা হেলাল উদ্দিন, শাহদাত হোসেন, এমলাখ হোসেন ফয়সাল, এডভোকেট আব্দুল কাইয়ুম, নুর্বল আমিন পলাশ, রাফেল তালুকদার, রফিকুল ইসলাম ডালিম, শাহানা বেগম, সাবেক কমিশনার আলী, মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, যুব দলের সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ আহমেদ, সালেহ আহমেদ মানিক, আবু সুফিয়ান, আবুল হোসেন, হাশেম শাহদত, মোশাররফ হোসেন মিয়া, ফেরদৌস আলম, খালেমুল মুলক, সায়েদ আহমেদ, আব্দুর রহিম, রেজাউল করিম, মোহাম্মদ আজাদ, আতিকুল হক আহাদ, বিলাল চৌধুরী, ফখর্বল ইসলাম দেলোয়ার, ইঞ্জিনিয়ার এম রহমান সায়েম, সৈয়দ এনাম, সাইফুল আলম শিপু, শামীম মাহমুদ, আমানত হোসেন আমান, আনোয়ার্বল হক লেবু, জামর্বল চৌধুরী, দেলোয়ার হোসেন মানিক, মোশাররফ চৌধুরী, আজিজুর রহমান, মোহাম্মদ আলী রাজা, শাহীন মিয়া, খলিলুর রহমান, সাইফুর খান হার্বন, এমদাদ তরফদার, ফেরদৌস আলম, আব্দুল আজিজ, ইকবাল আনসারী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের শুর্বতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান সুস্বাস’্য এবং দীর্ঘয়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।

অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা যখন জাতিসংঘে আসবেন তখন সর্বত্র প্রতিরোধের কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচির অন্যতম হচ্ছে যেখানে হাসিনা সেখানেই প্রতিরোধ।