মানবজমিন: অর্থ পাচার মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে খালাস দিয়ে নিম্ন আদালতের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর দায়ের করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছে হাইকোর্ট। এ মামলায় নিম্ন আদালতের নথিও তলব করা হয়েছে। একই সঙ্গে তারেক রহমানকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিচারিক আদালতে তিনি জামিন চাইতে পারবেন। বিচারপতি মো. নিজামুল হক এবং বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল এ আদেশ দেয়। হাইকোর্টে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। তারেক রহমানের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী দু’সপ্তাহ সময় চাইলেও আদালত তা নাকচ করে দেয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান দীর্ঘ ৫ বছর ধরে বৃটেনে অবস্থান করছেন। অর্থ পাচার মামলায় তার অনুপস্থিতিতেই নিম্ন আদালতে বিচার কার্যক্রম চলে। গত ১৭ই নভেম্বর এ মামলায় রায় দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৩-এর বিচারক মো. মোতাহার হোসেন। এ মামলায় আরেক আসামি ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। এ কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়। পাচারকৃত ২০ কোটি টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তেরও নির্দেশ দেয়া হয়। রায়ে বলা হয়, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মামুনের অ্যাকাউন্ট থেকে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ৫০ হাজার ডলার উত্তোলন করে খরচ করেছেন। ওই টাকা খরচ করার কথা তারেক রহমান অস্বীকার করেননি। ২০০৭ সালে তারেক রহমান দুদকে দাখিল করা হিসাব বিবরণীতে তা উল্লেখ করেছেন বিধায় তারেকের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেয়া হলো।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান দীর্ঘ ৫ বছর ধরে বৃটেনে অবস্থান করছেন। অর্থ পাচার মামলায় তার অনুপস্থিতিতেই নিম্ন আদালতে বিচার কার্যক্রম চলে। গত ১৭ই নভেম্বর এ মামলায় রায় দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৩-এর বিচারক মো. মোতাহার হোসেন। এ মামলায় আরেক আসামি ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। এ কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়। পাচারকৃত ২০ কোটি টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তেরও নির্দেশ দেয়া হয়। রায়ে বলা হয়, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মামুনের অ্যাকাউন্ট থেকে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ৫০ হাজার ডলার উত্তোলন করে খরচ করেছেন। ওই টাকা খরচ করার কথা তারেক রহমান অস্বীকার করেননি। ২০০৭ সালে তারেক রহমান দুদকে দাখিল করা হিসাব বিবরণীতে তা উল্লেখ করেছেন বিধায় তারেকের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেয়া হলো।
No comments:
Post a Comment