গোলাপগঞ্জ পৌরসভার পরিত্যক্ত ভবনের জানালার কাঁচ ভাঙচুরের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলাটি অবশেষে দ্রুত বিচার আইনে রেকর্ড করা হয়েছে।
গত বুধবার ১৮ দলীয় জোটের অবরোধের ২য় দিন পুলিশ ও অবরোধকারীদের মধ্যে গোলাপগঞ্জ চৌমুহনীতে সংঘর্ষ হলে এক পর্যায়ে সংর্ঘষটি পৌর ভবনের সামনা পর্যন- গড়ায়। এ সময় এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল পৌরসভার পরিত্যক্ত ভবনের উপর পড়লে সামনের জানালার দু’টি গৱাস ভেঙে যায়। এ ব্যাপারে পৌরসভার কর্মচারী দুলাল আহমদ বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০০/১৫০জনকে আসামী করে এজহার দাখিল করলে গোলাপগঞ্জ থানা পুলিশ তা দ্রুত বিচার আইনে রেকর্ড করে।
নামোল্লেখিত আসামীরা হচ্ছেন- সাবেক ভারপ্রাপ্ত পৌর চেয়ারম্যান, বর্তমান কাউন্সিলর ও উপজেলা যুবদল সভাপতি হেলালুজ্জামান হেলাল, ফটো সাংবাদিক জাবলু তালুকদার, হেলালুজ্জামানের ভাই বিলাল আহমদ ও জনৈক জুবেল আহমদ।
একটি রাজনৈতিক কর্মসূচী চলাকালীন সৃষ্ট ঘটনা ভিন্ন ভাবে প্রবাহিত করে গোলাপগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলরসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা রেকর্ড করার প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় গোলাপগঞ্জ পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের লোকজনের উপসি’তিতে এক সভায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল কাদির, ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রুহিন আহমদ খানঁ, ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফারুক আলী, বাজার বণিক সমিতির সেক্রেটারী আব্দুল আহাদ, ব্যবসায়ী আব্দুস সামাদ, যুব নেতা নুরান আহমদ চৌধুরী, মোর্শেদ আলম দিপলু প্রমুখ।
সভায় এ মামলার প্রতিবাদে আজ শনিবার বিকেল ৩টায় উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচী পালনের সিদ্ধান্ত হয়।
প্রতিবাদে আজ মানব বন্ধন কর্মসূচীর আহ্বান: গোলাপগঞ্জে পৌরসভা কর্তৃক দায়েরকৃত মামলা দ্রুত বিচার আইনে রেকর্ড
Friday, November 29, 2013
Labels:
# আমাদের সিলেট
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment