হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর আমির আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী গতকাল এক বিবৃতিতি ১৮ দলীয় জোটের মার্চ ফর ডেমোক্রেসিতে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, বর্তমান জালিম ও অবৈধ সরকার প্রতিদিন নিরীহ মানুষদের নির্বিচারে হত্যা করছে, বাড়িঘর বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে। হামলা, মামলা ও দমন-পীড়ন চালিয়ে দেশকে এক ত্রাসের রাজত্বে পরিণত করেছে। এ সরকারের জুলুম আইয়ামে জাহেলিয়্যাতকেও হার মানিয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে দেশ এত ভয়াবহ সঙ্কটের মুখে আর পড়েনি।
এ জালিম শাহীর পতনের আন্দোলনের সংগ্রামে শরিক হওয়া প্রতিটি মানুষের অপরিহার্য কর্তব্য। এ আন্দোলন এখন মানুষকে দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এবং নিরাপত্তা ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে শামিল হতে হবে। অন্যথায় ভারতীয় আধিপত্যবাদের ক্রিড়ানক এই সরকার দেশকে ধ্বংসের অতলে নিয়ে যাবে। বিরোধী দল যে দেশ রক্ষার আন্দোলন করে যাচ্ছে এতে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম সমর্থন দিয়ে যাবে।
এদিকে অপর একটি বিবৃতিতে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম মার্চ ফর ডেমোক্রেসিতে সমর্থন জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী বলেন, ইসলাম বিদ্বেষী এই জালিম সরকার অন্যায়ভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, তবে প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে অবস্থান নিয়ে জালিম শাহীর পতন ঘণ্টা বাজাতে হবে। এ সরকার সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও অন্যায়ভাবে বাকস্বাধীনতাসহ জনগণের মৌলিক অধিকারকে হরণ করেছে।
জোর-জুলুমও অন্যায়ভাবে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার অপচেষ্টাসহ নাগরিকদের শানিপূর্ণভাবেও কোনো প্রতিবাদ করতে দিচ্ছে না। একদিকে সরকার ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদীদের সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে ওলামা-মাশায়েখদের ওয়াজ মাহফিল, তাফসির মাহফিল ও ইসলামী সম্মেলন করতে দিচ্ছে না। একটি বৃহত্ মুসলিম অধ্যুষিত দেশের নাগরিকরা পবিত্র কোরআন, হাদিস ও ইসলামের বাণী প্রচার করতে সরকারিভাবে বাধাগ্রস্ত হবেন, এটা কল্পনাও করা যায় না।
তিনি আরও বলেন, আজ ইসলাম বেদ্বেষী নাস্তিক্যবাদী কথিত গণজাগরণ মঞ্চের রাস্তা দখল ও সমাবেশ করতে অনুমতির প্রয়োজন হয় না, অথচ ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ হওয়া সত্ত্বেও তৌহিদি জনতাকে ওয়াজ-মাহফিল ও ইসলামী সম্মেলন করতে অনুমতি দেয়া হয় না। মূলত ধর্মনিরপেক্ষ নীতির আড়ালে বর্তমান সরকার এদেশ থেকে ইসলাম ও ঈমানী চেতনাকে মুছে দিতে চাচ্ছে। সুতরাং এখন আর বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। অন্যথায় এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পাশাপাশি ইসলামকেও তারা ধ্বংস করে দেবে।
অন্যদিকে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম এক বিবৃতিতে মার্চ ফর ডেমোক্রেসিতে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, বর্তমান সরকারের শাসন আইয়ামে জাহিলিয়াতকে হার মানিয়েছে। এ সরকারকে বিদায় ছাড়া জাতির সামনে কোনো খোলা পথ নেই। তাই তাদের পতনের জন্য দেশের আলেম ও ওলামাকে রাস্তায় নেমে আসতে হবে।
বিবৃতিদাতা শীর্ষ ও ওলামা-মাশায়েখ হলেন : আমিরে শরিয়ত মাওলানা আহমদুল্লাহ আশরাফ বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান মহাসচিব বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, শায়খ আবদুল মুমিন (খলিফা মাদানী) সভাপতি জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী চেয়ারম্যান ইসলামী ঐক্যজোট, মুফতি ফয়জুল্লাহ মহাসচিব ইসলামী ঐক্যজোট, মাওলানা মুহাম্মাদ ইসহাক আমির খেলাফত মজলিস, ড. আহমদ আবদুল কাদের মহাসচিব খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী সিনিয়র নায়েবে আমির বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি- অ্যাডভোকেট মাওলানা আবদুর রকীব চোয়ারম্যান ও ফরায়েজী আন্দোলন- মাওলানা আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ হাসান আমির প্রমুখ।
এদিকে অপর একটি বিবৃতিতে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম মার্চ ফর ডেমোক্রেসিতে সমর্থন জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী বলেন, ইসলাম বিদ্বেষী এই জালিম সরকার অন্যায়ভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, তবে প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে অবস্থান নিয়ে জালিম শাহীর পতন ঘণ্টা বাজাতে হবে। এ সরকার সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও অন্যায়ভাবে বাকস্বাধীনতাসহ জনগণের মৌলিক অধিকারকে হরণ করেছে।
জোর-জুলুমও অন্যায়ভাবে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার অপচেষ্টাসহ নাগরিকদের শানিপূর্ণভাবেও কোনো প্রতিবাদ করতে দিচ্ছে না। একদিকে সরকার ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদীদের সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে ওলামা-মাশায়েখদের ওয়াজ মাহফিল, তাফসির মাহফিল ও ইসলামী সম্মেলন করতে দিচ্ছে না। একটি বৃহত্ মুসলিম অধ্যুষিত দেশের নাগরিকরা পবিত্র কোরআন, হাদিস ও ইসলামের বাণী প্রচার করতে সরকারিভাবে বাধাগ্রস্ত হবেন, এটা কল্পনাও করা যায় না।
তিনি আরও বলেন, আজ ইসলাম বেদ্বেষী নাস্তিক্যবাদী কথিত গণজাগরণ মঞ্চের রাস্তা দখল ও সমাবেশ করতে অনুমতির প্রয়োজন হয় না, অথচ ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ হওয়া সত্ত্বেও তৌহিদি জনতাকে ওয়াজ-মাহফিল ও ইসলামী সম্মেলন করতে অনুমতি দেয়া হয় না। মূলত ধর্মনিরপেক্ষ নীতির আড়ালে বর্তমান সরকার এদেশ থেকে ইসলাম ও ঈমানী চেতনাকে মুছে দিতে চাচ্ছে। সুতরাং এখন আর বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। অন্যথায় এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পাশাপাশি ইসলামকেও তারা ধ্বংস করে দেবে।
অন্যদিকে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম এক বিবৃতিতে মার্চ ফর ডেমোক্রেসিতে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, বর্তমান সরকারের শাসন আইয়ামে জাহিলিয়াতকে হার মানিয়েছে। এ সরকারকে বিদায় ছাড়া জাতির সামনে কোনো খোলা পথ নেই। তাই তাদের পতনের জন্য দেশের আলেম ও ওলামাকে রাস্তায় নেমে আসতে হবে।
বিবৃতিদাতা শীর্ষ ও ওলামা-মাশায়েখ হলেন : আমিরে শরিয়ত মাওলানা আহমদুল্লাহ আশরাফ বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান মহাসচিব বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, শায়খ আবদুল মুমিন (খলিফা মাদানী) সভাপতি জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী চেয়ারম্যান ইসলামী ঐক্যজোট, মুফতি ফয়জুল্লাহ মহাসচিব ইসলামী ঐক্যজোট, মাওলানা মুহাম্মাদ ইসহাক আমির খেলাফত মজলিস, ড. আহমদ আবদুল কাদের মহাসচিব খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী সিনিয়র নায়েবে আমির বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি- অ্যাডভোকেট মাওলানা আবদুর রকীব চোয়ারম্যান ও ফরায়েজী আন্দোলন- মাওলানা আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ হাসান আমির প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment